Computer viruses and antivirus

বাংলা অনুবাদ দেখতে নিচে দেখুন

 Computer viruses and antivirus

 We already know a lot about computer viruses. However, keeping in mind the safety of our ICT devices, we need to know more about this. These viruses damage our ICT devices due to the attack of the virus in the animal body. The word VIRUS stands for Vital Information Resources Under Siege which means to capture or damage important information. It was named in 1960 by Fred Cohen, a renowned researcher and professor at the University of New Haven. A virus is a type of software that attacks information and data and has the ability to increase its own number. When a virus enters a computer, the number usually increases and attacks various data and at one stage infects the computer or ICT device and paralyzes it. For example, a boot virus attacks the boot sector of a disk. Some of the best known viruses are Stone, Vienna, CIH, Folder, Trojan Horse, etc.

Image Source-Google | Image by-https://www.slideshare.net/



When a computer or ICT device is infected with a virus, it gradually spreads. When a file with a CD pen drive or any other virus is played on a virus-free computer or an ICT device in the corner, the infected virus of the file takes up position in the memory of the computer or device. Even after closing the file after the work is done, the infected virus remains in the memory. As a result, the virus-free computer or ICT device becomes infected with the virus. The same thing happens when you run a virus-infected program or software In this way, the virus that takes up space in the memory later attacks other programs and files as well. In some places, viruses instantly devour all programs and files, while in others, viruses only infect new programs and files. While consuming files and programs, the virus starts to cause total damage inside the computer at will. Thus a virus-free computer gradually becomes infected with the virus and the virus spreads to other computers through the CDs, hard disks, internet, etc. used in that infected computer. Symptoms of a computer or ICT device virus infection:
It takes longer than usual to open programs and files. Memory is low and speed is low. Displays some unexpected messages that are not related to the work being done while the computer is running. Installing new programs takes longer. Ongoing work is taking up more space in the files. The device shuts down or shuts down when it is turned on, or suddenly shuts down or restarts while working. The names of the files in the folder have been changed, etc. Viruses can usually cause damage: Delete files stored in the corner of the computer, can distort or corrupt data, may display unwanted messages while working on the computer. The computer can distort or corrupt the monitor's display
Can slow down the work of the system. What can we do to get rid of this condition? This is where antivirus comes in. In most cases antivirus can save us from this condition. Antivirus is an antidote to computer or ICT device viruses. If the system is infected with a virus, it has to be eradicated. Antivirus utilities are used to protect against virus infections. These utilities first match the known virus signs to the infected computer. Then
Antivirus software uses its foreknowledge to fix the original program from the infected location. A good antivirus can eliminate almost all types of viruses in general. As soon as a new virus is discovered, updating the antivirus improves its strength and efficiency. As a result, new viruses can be destroyed. There are currently many antiviruses that detect, eliminate, and prevent viruses. Nowadays, almost every operating system is equipped with antivirus software. Also current antiviruses destroy or warn the user before the virus attacks. As a result, they are much more effective than previous antiviruses. One thing we must keep in mind here is that antivirus software must always be (updated).
The security of ICT devices can be largely ensured by downloading and installing free antivirus software from the Internet to protect against viruses. Some of the notable antivirus programs are AVG Antivirus Software (Downloaded Website www.avg.com) AV Antivirus Software (Downloaded Website www.avira.com) Avast Antivirus Software (Downloaded Website www.com) To do this we can use the following methods. 1. CDs, pen drives, memory cards, etc. used on other devices should be virus free before being used on your own device. (Canned by anti-virus) Software copied from another computer before using the software on your own computer 3, the file in the corner of another device before using the device on your own device to de-virus; 4. Be careful when downloading and installing software from the Internet to your computer. Because, if there is a virus in the downloaded software, then your computer is also a virus. Do not copy and use software used on other computers or devices
5. Do not copy and use software used on other computers or devices. . It is necessary to update the antivirus software to display a warning message when a virus enters the computer; . Back up daily used data or files to a separate corner disk or pen drive, but in this case the disk or pen drive must be virus free; . Be careful with e-mail exchanges. For example: not opening e-mails from suspicious sources. Even if it is done, it should be eaten free from virus. 9, you must check the virus before using the game file.

বাংলা অনুবাদ

 কম্পিউটার ভাইরাস ও এন্টিভাইরাস

 কম্পিউটার ভাইরাস বিষয়ে আমরা অনেক কিছুই ইতােমধ্যে জেনে ফেলেছি । তবু আমাদের আইসিটি যন্ত্রের নিরাপত্তার কথাটি মাথায় রেখে এ বিষয়ে আরও জানা প্রয়ােজন । প্রাণীদেহে ভাইরাস আক্রমণের মতােই এ ভাইরাসগুলাে আমাদের আইসিটি যন্ত্রের ক্ষতি করে থাকে । VIRUS শব্দের অর্থ হলো  Vital Information Resources Under Siege যার অর্থ দাঁড়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ দখলে নেওয়া বা ক্ষতি সাধন করা । ১৯৮০ সালে এ নামকরণ করেছেন প্রখ্যাত গবেষক University of New Haven'- এর অধ্যাপক ফ্রেড কোহেন ( Fred Cohen ) । ভাইরাস হলাে এক ধরনের সফটওয়্যার যা তথ্য ও উপাত্তকে আক্রমণ করে এবং যার নিজের সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষমতা রয়েছে । ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করলে সাধারণত সংখ্যা বৃদ্ধি হতে থাকে ও বিভিন্ন তথ্য - উপাত্তকে আক্রমণ করে এবং এক পর্যায়ে গােটা কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রকে সংক্রমিত করে অচল করে দেয় । যেমন- বুট ভাইরাস ডিস্কের বুট সেক্টরকে আক্রমণ করে । অতি পরিচিত কিছু ভাইরাস হলাে স্টোন ( Stone ) , ভিয়েনা ( Vienna ) , সিআইএইচ ( CIH ) , ফোল্ডার ( Folder ) , Trojan Horse ইত্যাদি ।

কোনােভাবে কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাসে সংক্রমিত হলে তা ক্রমে ক্রমে বিস্তার ঘটে । সিডি পেনড্রাইভ কিংবা অন্য যেকোনােভাবে ভাইরাসযুক্ত একটি ফাইল ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটার বা কোনাে আইসিটি যন্ত্রে চালালে ফাইলের সংক্রমিত ভাইরাস কম্পিউটার বা যন্ত্রটির মেমােরিতে অবস্থান নেয় । কাজ শেষ করে ফাইল বন্ধ করলেও সংক্রমিত ভাইরাসটি মেমােরিতে রয়েই যায় । ফলে ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়ে । একই অবস্থা ঘটে কোনাে ভাইরাস সংক্রমিত প্রােগ্রাম বা সফটওয়্যার চালালেও |


এভাবে মেমােরিতে স্থান দখলকারী ভাইরাস পরবর্তীতে অন্যান্য প্রােগ্রাম এবং ফাইলকেও আক্রমণ করে । কোনাে কোনাে ভাইরাস তাৎক্ষণিকভাবে সকল প্রােগ্রাম ও ফাইলকে গ্রাস করে , আবার কোনাে কোনাে ভাইরাস শুধু নতুন প্রােগ্রাম ও ফাইলকেই আক্রান্ত করে । ফাইল ও প্রােগ্রামসমূহ গ্রাস করতে করতে ভাইরাস তার ইচ্ছামতাে কম্পিউটারের অভ্যন্তরে সার্বিক ক্ষতি সাধন শুরু করে । এভাবে একটি ভাইরাসমুক্ত কম্পিউটার ধীরে ধীরে ভাইরাসে সংক্রমিত হয় এবং উক্ত সংক্রমিত কম্পিউটারে ব্যবহৃত সিডি , হার্ডডিস্ক , ইন্টারনেট ইত্যাদির মাধ্যমে ভাইরাসটি অন্যান্য কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়ে ।

কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্র ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণসমূহ :

  • প্রােগ্রাম ও ফাইল Open করতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি সময় লাগছে ।

  • মেমােরি কম দেখাচ্ছে ফলে গতি কমে গেছে ।

  • কম্পিউটার চালু অবস্থায় চলমান কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু অপ্রত্যাশিত বার্তা প্রদর্শিত হচ্ছে ।

  • নতুন প্রােগ্রাম ইনস্টলের ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগছে ।

  • চলমান কাজের ফাইলগুলাে বেশি জায়গা দখল করছে ।

  • যন্ত্র চালু করার সময় চালু হতে হতে বন্ধ বা শাট ডাউন হয়ে যাচ্ছে কিংবা কাজ করতে করতে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বা রিস্টার্ট হচ্ছে ।

  • ফোল্ডারে বিদ্যমান ফাইলগুলাের নাম পরিবর্তন হয়ে গেছে ইত্যাদি ।

ভাইরাস সাধারণত যা যা ক্ষতি করতে পারে :

  • কম্পিউটারে সংরক্ষিত কোনাে ফাইল মুছে দিতে পারে

  • ডেটা বিকৃত বা Corrupt করে দিতে পারে

  • কম্পিউটারে কাজ করার সময় আচমকা অবাঞ্ছিত বার্তা প্রদর্শন করতে পারে ।

  • কম্পিউটার মনিটরের ডিসপ্লেকে বিকৃত বা Corrupt করে দিতে পারে|

  • সিস্টেমের কাজকে ধীরগতি সম্পন্ন করে দিতে পারে ।

এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে আমরা কী করতে পারি ? এখানেই এন্টিভাইরাসের কথা এসে যায় । বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিভাইরাস আমাদেরকে এ অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে । কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রের ভাইরাসের প্রতিষেধক হলাে এন্টিভাইরাস । সিস্টেম ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে এটি নির্মূল করতে হয় । ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে এন্টিভাইরাস ইউটিলিটি ব্যবহার করা হয় । এই ইউটিলিটিগুলাে প্রথমে আক্রান্ত কম্পিউটারে ভাইরাসের চিহ্নের সাথে পরিচিত ভাইরাসের চিহ্নগুলাের মিলকরণ করে । অতঃপর

এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারটি তার পূর্বজ্ঞান ব্যবহার করে সংক্রমিত অবস্থান থেকে আসল প্রােগ্রামকে ঠিক করে । একটি ভালাে এন্টিভাইরাস সাধারণভাবে প্রায় সব ধরনের ভাইরাস নির্মূল করতে পারে । নতুন ভাইরাস আবিষ্কৃত হওয়ার সাথে সাথে এন্টিভাইরাস Update করলে এর শক্তি ও কার্যক্ষমতা প্রতিনিয়ত উন্নত হয় । ফলে নতুন নতুন ভাইরাস ধ্বংস করতে পারে । বর্তমানে অনেক এন্টিভাইরাস রয়েছে যেগুলাে ভাইরাস চিহ্নিত করে , নির্মূল করে এবং প্রতিহত করে । আজকাল প্রায় প্রত্যেক অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যারের সাথে সংযুক্ত অবস্থায় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার দেওয়া থাকে । এছাড়াও এখনকার এন্টিভাইরাসগুলাে ভাইরাস আক্রমণ করার পূর্বেই তা ধ্বংস করে অথবা ব্যবহারকারীকে সতর্ক করে । ফলে এগুলাে পূর্বের এন্টিভাইরাসের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকর । এখানে একটি কথা অবশ্যই আমাদের মনে রাখতে হবে যে এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার সবসময়(Update ) রাখতে হবে ।

ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আজকাল বিনামূল্যে ইন্টারনেট থেকে এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ডাউনলােড এবং ইনস্টল করে আইসিটি যন্ত্রপাতির নিরাপত্তা অনেকাংশ নিশ্চিত করা যায় । উল্লেখযােগ্য কিছু এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামের নাম হলাে :-

  • এভিজি এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার ( ডাউনলােড ওয়েবসাইট www.avg.com )

  • এভি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ( ডাউনলােড ওয়েবসাইট www.avira.com )

  • এভস্ট এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ( ডাউনলােড ওয়েবসাইট www.avast.com )

কম্পিউটার বা আমাদের আইসিটি যন্ত্রগুলােকে ভাইরাসমুক্ত রেখে ব্যবহার করতে আমরা নিচের পদ্ধতিগুলাে অরুণ তে পারি ।

১. অন্য যন্ত্রে ব্যবহৃত সিডি , পেনড্রাইভ , মেমােরি কার্ড ইত্যাদি নিজের যন্ত্রে ব্যবহারের পূর্বে ভাইরাস মুক্ত করে নেয়া । ( এন্টি ভাইরাস দ্বারা ক্যান করে নেওয়া )

২. অন্য কম্পিউটার থেকে কপিকৃত সফ্টওয়্যার নিজের কম্পিউটারে ব্যবহারের আগে সফ্টওয়্যারটিকে

৩ , অন্য যন্ত্রের কোনাে ফাইল নিজের যন্ত্রে ব্যবহারের পূর্বে ফাইলটিকে ভাইরাস মুক্ত করা ;

৪ , ইন্টারনেট থেকে কোনাে সফটওয়্যার নিজের কম্পিউটারে ডাউনলােড করে ইনস্টল করার সময়ে সতর্ক পকে । কারণ , ডাউনলােডকৃত সফটওয়্যারে ভাইরাস থাকলে তা থেকে তােমার কম্পিউটারটিও ভাইরাস

৫. অন্যান্য কম্পিউটারে বা যন্ত্রে ব্যবহৃত সফটওয়্যার কপি করে ব্যবহার না

৬. কম্পিউটারে ভাইরাস প্রবেশ করলে শতর্কতামূলক বার্তা প্রদর্শন করার জন্য এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারটিকে হালনাগাদ করে রাখা প্রয়ােজন ;

৭. প্রতিদিনের ব্যবহৃত তথ্য বা ফাইলসমূহ আলাদা কোনাে ডিস্ক বা পেনড্রাইভে ব্যাকআপ রাখা , তবে এক্ষেত্রে ডিক বা পেনড্রাইভটি অবশ্যই ভাইরাস মুক্ত হতে হবে ;

৮. ই - মেইল আদান - প্রদানে সতর্কতা অবলম্বন করা । যেমন : সন্দেহজনক সাের্স থেকে আগত ই - মেইল open না করা । করলেও ভাইরাসমুক্ত করে তা খােলা উচিত ।

৯ , গেম ফাইল ব্যবহারের আগে অবশ্যই ভাইরাস চেক করতে হবে ।


Post a Comment

0 Comments